সবে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ। আর তারপরেই সন্তানের সঠিক ক্যারিয়ার বেঁছে নেওয়ার পালা। কেমন হয় যদি মানবসেবাকেই যদি পেশা হিসেবে নেওয়া হয়? গতানুগতিক পড়াশোনার পরিবর্তে বেঁছে নেওয়া যেতে পারে নার্সিং।
তবে ক্যারিয়ারের ব্যাপারে পড়ুয়াদের মধ্যে সঠিক ধারনার অভাবে তারা তাদের অনেকখানি বিভ্রান্ত হতে দেখা যায়। এমনকি অনেক সময় দেখা যায় অভিভাবকদের কাছেও সঠিক তথ্যের অভাব রয়েছে। এর সমাধান নিয়েই লেখা আজকের এই আর্টিকেল।
সরকারি নাকি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান? কোনটি ভালো?
নার্সিং কে পেশা হিসেবে বেঁছে নিতে হলে আপনাকে নির্দিষ্ট কোর্সের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। প্রথমত বলে রাখা ভালো সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি যে কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও নার্সিং কোর্স করা যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে নার্সিং প্রতিষ্ঠানের বৈধতা রয়েছে কিনা সে বিষয়ে আপনাকে আগে জেনে নিতে হবে।
আমাদের দেশে যে সমস্ত নার্সিং কোর্সের প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেগুলিকে অনুমোদন দেয় ইন্ডিয়ান নার্সিং কাউন্সিল বা আই.এন.সি। যে প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি সন্তানকে নার্সিং কোর্স করাবেন ভাবছেন, সেই প্রতিষ্ঠানের যদি অনুমোদন না থাকে তাহলে পুরো কোর্সটিই অর্থহীন হয়ে যাবে। তাই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সন্তানকে ভর্তি করার আগে বৈধতার ব্যাপারে খোঁজ নিতে ভুলে গেলে চলবে না।
এখন দেখে নেওয়া যাক স্কুলের পরিধি পার করার পর কোন কোন নার্সিং কোর্সের সুযোগ আপনার সন্তানের জন্য খোলা রয়েছে।
ANM বা অক্সিলারি নার্স এন্ড মিডওয়াইফেরি
নার্সিংয়ের ANM কোর্সের কথা আমরা সকলেই মোটামুটি শুনেছি। অক্সিলারি নার্স এন্ড মিডওয়াইফেরি কোর্সটি আসলে একটি ডিপ্লোমা কোর্স। এটি দেড় থেকে দুই বছরের একটি নার্সিং কোর্স। ANM কোর্সে ভরতির জন্য আপনার সন্তানের ন্যুনতম ১৭ বছর বয়স হওয়া প্রয়োজন এবং এক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ৩৫ বছর।
উচ্চ মাধ্যমিকে ৪৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাশ করে থাকলেই এই কোর্সের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। তবে শারীরিক দিক থেকে সুস্থ্য থাকা এই কোর্সের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। কেননা আপনার সন্তানকে কোর্সে ভর্তির আগে একটি মেডিক্যাল টেস্টের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এই হল ANM কোর্সে ভর্তির সাধারণ যোগ্যতা।
তবে কোন কোন প্রতিষ্ঠান নিজেরাই প্রবেশিকা পরীক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে। ANM কোর্স করতে মোটামুটি ভাবে ২৫ হাজার টাকা থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়ে থাকে।
GNM বা জেনারেল নার্সিং এন্ড মিডওয়াইফেরি
এই কোর্সের ক্ষেত্রেও আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ১৭ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। তবে আবেদনকারী যদি ইতিমধ্যেই ANM কোর্স সম্পন্ন করে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানেই বয়সের কোন ঊর্ধ্বসীমা দেখা হয় না। কিন্তু উচ্চমাধ্যমিকে ৪০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাশ করা বাধ্যতামূলক।
এই কোর্সটি মোটামুটি সাড়ে তিন বছরের। কোর্সের শেষ ছয় মাস সময়, কোন হাসপাতাল থেকে ইন্টার্নশিপ করার জন্য বরাদ্দ থাকে। যে সকল জেনারেল নার্স এই কোর্স করেন তাদের রাজ্য নার্সিং কাউন্সিল থেকে রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হয়। GNM কোর্সের শেষে আপনার সন্তান যেকোন সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতালে মোটামুটি ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২৪ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতনের চাকরি পেতে পারে।
B.Sc Nursing বা ব্যাচেলর অফ সাইন্স ইন নার্সিং
নাম থেকেই বুঝতে পারছেন এই কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য সাইন্স নিয়ে পড়া আবশ্যিক। উচ্চমাধ্যমিকে ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকলে তবেই বি.এস.সি নার্সিংয়ে পড়ার জন্য আবেদন করা যেতে পারে। এই কোর্সের সময়সীমা চার বছর।
তবে আপনার সন্তান যদি ইতিমধ্যেই GNM কোর্স করে থাকে তাহলে বি.এস.সি নার্সিংয়ের সময়সীমা কমে গিয়ে হবে দুই বছর থেকে তিন বছর। কিন্তু সেক্ষেত্রে আপনার সন্তানকে একটি এন্ট্রান্স পরীক্ষা দিতে হবে।
বি.এস.সি নার্সিংয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য রীতিমত ভালো প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন। ফি বছর এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে এই প্রবেশিকা পরীক্ষা হয়ে থাকে। ৪০০ নম্বরের অবজেক্টিভ টাইপ প্রশ্নের পরীক্ষা হয়। পরীক্ষায় পাশ করলে মেডিক্যাল টেস্টের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। মেডিক্যাল টেস্টে সফল হলে তবেই বি.এস.সি নার্সিংয়ে পড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে।
নার্সিংয়ে হায়ার স্টাডি করা যায় কি ?
হ্যাঁ, অন্যান্য বিষয়ের মত নার্সিংয়েও হায়ার স্টাডি করা সম্ভব। এম.এস.সি নার্সিং, এম.ফিল ইন নার্সিং এমনকি নার্সিংয়ে পি.এইচ.ডি পর্যন্ত করা যায়।
এম.এস.সি নার্সিং পড়তে হলে ন্যুনতম যোগ্যতা হিসেবে বি.এস.সি নার্সিংয়ে ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকা আবশ্যক। এম.এস.সি নার্সিং পড়তে পারলে আপনার সন্তানের জন্য নার্সিংয়ে উচ্চ পদে চাকরি পাওয়ার দরজা খুলে যেতে পারে। যেমন নার্সিং সুপারিনটেনডেনট, নার্সিং ইন চার্জ ইত্যাদি। এক্ষেত্রে আপনার সন্তান ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতনের চাকরি পেতে পারে।
নার্সিং নিয়ে আরো বেশি পড়াশোনা করতে চাইলে এম.ফিল ইন নার্সিং করা যেতে পারে। এখানে যোগ্যতা হিসেবে এম.এস.সি নার্সিংয়ে ৫৫ শতাংশ নিয়ে পাশ করতে হবে। এটি মোটামুটি দুই বছরের কোর্স। নার্সিংয়ে উচ্চশিক্ষার এগোতে চাইলে এম.ফিল ইন নার্সিং বেঁছে নেওয়া যেতেই পারে।
নার্সিংয়ে গবেষণায় আগ্রহ থাকলে পি.এইচ.ডি করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে এম.এস.সি নার্সিং অথবা এম.ফিল ইন নার্সিংয়ের থাকতে হবে।
সব শেষে বলে রাখা ভালো শুধু চাকরি লাভের আশায় নয়, বরং মনের দিক থেকে সম্মতি থাকলে তবেই মানবসেবা কে পেশা হিসেবে গ্রহণ করা উচিৎ।
অভিভাবক হিসেবে আপনি হয়তো সন্তানের সুরক্ষিত ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। কিন্তু যে কোন পেশা নির্বাচনের আগে সন্তানের সম্মতির ব্যাপারটি লঘু করে দেখবেন না যেন।
মানবসেবার মধ্যেই রয়েছে চাকরির সুযোগ। উচ্চমাধমিকের পর সন্তানের জন্য বেঁছে নিতে পারেন নার্সিং।
সামনেই উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা। আর তারপরেই সন্তানের সঠিক ক্যারিয়ার বেঁছে নেওয়ার পালা। কেমন হয় যদি মানবসেবাকেই যদি পেশা হিসেবে নেওয়া হয়? গতানুগতিক পড়াশোনার পরিবর্তে বেঁছে নেওয়া যেতে পারে নার্সিং।
তবে ক্যারিয়ারের ব্যাপারে পড়ুয়াদের মধ্যে সঠিক ধারনার অভাবে তারা তাদের অনেকখানি বিভ্রান্ত হতে দেখা যায়। এমনকি অনেক সময় দেখা যায় অভিভাবকদের কাছেও সঠিক তথ্যের অভাব রয়েছে। এর সমাধান নিয়েই লেখা আজকের এই আর্টিকেল।
সরকারি নাকি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান? কোনটি ভালো?
নার্সিং কে পেশা হিসেবে বেঁছে নিতে হলে আপনাকে নির্দিষ্ট কোর্সের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। প্রথমত বলে রাখা ভালো সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি যে কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও নার্সিং কোর্স করা যেতে পারে। তবে এক্ষেত্রে নার্সিং প্রতিষ্ঠানের বৈধতা রয়েছে কিনা সে বিষয়ে আপনাকে আগে জেনে নিতে হবে।
আমাদের দেশে যে সমস্ত নার্সিং কোর্সের প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেগুলিকে অনুমোদন দেয় ইন্ডিয়ান নার্সিং কাউন্সিল বা আই.এন.সি। যে প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি সন্তানকে নার্সিং কোর্স করাবেন ভাবছেন, সেই প্রতিষ্ঠানের যদি অনুমোদন না থাকে তাহলে পুরো কোর্সটিই অর্থহীন হয়ে যাবে। তাই বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সন্তানকে ভর্তি করার আগে বৈধতার ব্যাপারে খোঁজ নিতে ভুলে গেলে চলবে না।
এখন দেখে নেওয়া যাক স্কুলের পরিধি পার করার পর কোন কোন নার্সিং কোর্সের সুযোগ আপনার সন্তানের জন্য খোলা রয়েছে।
ANM বা অক্সিলারি নার্স এন্ড মিডওয়াইফেরি
নার্সিংয়ের ANM কোর্সের কথা আমরা সকলেই মোটামুটি শুনেছি। অক্সিলারি নার্স এন্ড মিডওয়াইফেরি কোর্সটি আসলে একটি ডিপ্লোমা কোর্স। এটি দেড় থেকে দুই বছরের একটি নার্সিং কোর্স। ANM কোর্সে ভরতির জন্য আপনার সন্তানের ন্যুনতম ১৭ বছর বয়স হওয়া প্রয়োজন এবং এক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ৩৫ বছর।
উচ্চ মাধ্যমিকে ৪৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাশ করে থাকলেই এই কোর্সের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। তবে শারীরিক দিক থেকে সুস্থ্য থাকা এই কোর্সের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। কেননা আপনার সন্তানকে কোর্সে ভর্তির আগে একটি মেডিক্যাল টেস্টের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এই হল ANM কোর্সে ভর্তির সাধারণ যোগ্যতা।
তবে কোন কোন প্রতিষ্ঠান নিজেরাই প্রবেশিকা পরীক্ষার ব্যবস্থা করে থাকে। ANM কোর্স করতে মোটামুটি ভাবে ২৫ হাজার টাকা থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়ে থাকে।
GNM বা জেনারেল নার্সিং এন্ড মিডওয়াইফেরি
এই কোর্সের ক্ষেত্রেও আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ১৭ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। তবে আবেদনকারী যদি ইতিমধ্যেই ANM কোর্স সম্পন্ন করে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানেই বয়সের কোন ঊর্ধ্বসীমা দেখা হয় না। কিন্তু উচ্চমাধ্যমিকে ৪০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাশ করা বাধ্যতামূলক।
এই কোর্সটি মোটামুটি সাড়ে তিন বছরের। কোর্সের শেষ ছয় মাস সময় কোন হাসপাতাল থেকে ইন্টার্নশিপ করার জন্য বরাদ্দ থাকে। যেসকল জেনারেল নার্স এই কোর্স করেন তাদের রাজ্য নার্সিং কাউন্সিল থেকে রেজিস্ট্রেশন দেওয়া হয়। GNM কোর্সের শেষে আপনার সন্তান যেকোন সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতালে মোটামুটি ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ২৪ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতনের চাকরি পেতে পারে।
B.Sc Nursing বা ব্যাচেলর অফ সাইন্স ইন নার্সিং
নাম থেকেই বুঝতে পারছেন এই কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য সাইন্স নিয়ে পড়া আবশ্যিক। উচ্চমাধ্যমিকে ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকলে তবেই বি.এস.সি নার্সিংয়ে পড়ার জন্য আবেদন করা যেতে পারে। এই কোর্সের সময়সীমা চার বছর।
তবে আপনার সন্তান যদি ইতিমধ্যেই GNM কোর্স করে থাকে তাহলে বি.এস.সি নার্সিংয়ের সময়সীমা কমে গিয়ে হবে দুই বছর থেকে তিন বছর। কিন্তু সেক্ষেত্রে আপনার সন্তানকে একটি এন্ট্রান্স পরীক্ষা দিতে হবে।
বি.এস.সি নার্সিংয়ের প্রবেশিকা পরীক্ষার জন্য রীতিমত ভালো প্রস্তুতি থাকা প্রয়োজন। ফি বছর এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে এই প্রবেশিকা পরীক্ষা হয়ে থাকে। ৪০০ নম্বরের অবজেক্টিভ টাইপ প্রশ্নের পরীক্ষা হয়। পরীক্ষায় পাশ করলে মেডিক্যাল টেস্টের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। মেডিক্যাল টেস্টে সফল হলে তবেই বি.এস.সি নার্সিংয়ে পড়ার সুযোগ পাওয়া যাবে।
নার্সিংয়ে হায়ার স্টাডি করা যায় কি?
হ্যাঁ, অন্যান্য বিষয়ের মত নার্সিংয়েও হায়ার স্টাডি করা সম্ভব। এম.এস.সি নার্সিং, এম.ফিল ইন নার্সিং এমনকি নার্সিংয়ে পি.এইচ.ডি পর্যন্ত করা যায়।
এম.এস.সি নার্সিং পড়তে হলে ন্যুনতম যোগ্যতা হিসেবে বি.এস.সি নার্সিংয়ে ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকা আবশ্যক। এম.এস.সি নার্সিং পড়তে পারলে আপনার সন্তানের জন্য নার্সিংয়ে উচ্চ পদে চাকরি পাওয়ার দরজা খুলে যেতে পারে। যেমন নার্সিং সুপারিনটেনডেনট, নার্সিং ইন চার্জ ইত্যাদি। এক্ষেত্রে আপনার সন্তান ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতনের চাকরি পেতে পারে।
নার্সিং নিয়ে আরো বেশি পড়াশোনা করতে চাইলে এম.ফিল ইন নার্সিং করা যেতে পারে। এখানে যোগ্যতা হিসেবে এম.এস.সি নার্সিংয়ে ৫৫ শতাংশ নিয়ে পাশ করতে হবে। এটি মোটামুটি দুই বছরের কোর্স। নার্সিংয়ে উচ্চশিক্ষার এগোতে চাইলে এম.ফিল ইন নার্সিং বেঁছে নেওয়া যেতেই পারে।
নার্সিংয়ে গবেষণায় আগ্রহ থাকলে পি.এইচ.ডি করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে এম.এস.সি নার্সিং অথবা এম.ফিল ইন নার্সিংয়ের থাকতে হবে।
সব শেষে বলে রাখা ভালো শুধু চাকরি লাভের আশায় নয়, বরং মনের দিক থেকে সম্মতি থাকলে তবেই মানবসেবা কে পেশা হিসেবে গ্রহণ করা উচিৎ।
অভিভাবক হিসেবে আপনি হয়তো সন্তানের সুরক্ষিত ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। কিন্তু যে কোন পেশা নির্বাচনের আগে সন্তানের সম্মতির ব্যাপারটি লঘু করে দেখবেন না যেনো।
আরো পড়ুন-
সন্তানকে ভালো মানুষ হিসাবে গড়ে তোলার জন্য অভিভাবকদের করনীয় কী ?
Pingback: উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ হতে পারে ফরেন্সিক সাইন্স। কিভাবে এগোবে পড়ুয়ারা । রইল পরামর্শ। - Parenting